পোশাক শিল্প নিয়ে ভামূর্তি পুনরুদ্ধার এবং যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিশ্বের উদ্বেগ দূর করার জন্য সরকার একটি অবস্থানপত্র তৈরি করছে। আগামী ৭ জুলাই সুইজারল্যান্ডেরজেনেভায় অনুষ্ঠিতব্য ত্রিপক্ষীয় বৈঠককে সামনে রেখেই এ অবস্থানপত্র তৈরি করা হচ্ছে। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে এ অবস্থানপত্র ওই বৈঠকে উপস্থাপন করা হবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
অবস্থানপত্রে কর্মপরিবেশ শ্রমিক অধিকার, অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থাসহ যাবতীয় অগ্রগতি তুলে ধরা হবে। পাশাপাশি অগ্রাধিকারমূলক বাজারসুবিধা (জিএসপি) পুনর্বহাল করতে আবেদন করা হবে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিজিএমইএ সভাপতি আতিকুর রহমান বলেন, কর্মপরিবেশ শ্রমিক অধিকার, অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থাসহ সব বিষয়ের অগ্রগতি তুলে ধরাহবে সরকারের পক্ষ থেকে। আশাকরি, এতে যুক্তরাষ্ট্র জিএসপি সুবিধার স্থগিতাদেশপ্রত্যাহার করবে।
সূত্র জানায়, যুক্তরাষ্ট্র,ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) যৌথভাবে এ বৈঠকের আয়োজন করেছে। বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনির নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের অবস্থানপত্রতুলে ধরবে। অবস্থানপত্র তৈরি করতে ইতিমধ্যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং শ্রম মন্ত্রণালয় কাজ করছে। এলক্ষ্যে ৩০ জুন দীপু মনির সভাপতিত্বে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে একটি আন্তঃসভাও অনুষ্ঠিত হয়েছে।সভায় এ সংক্রান্ত বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আমেরিকা অণুবিভাগের পরিচালক মিয়া মোঃ মাইনুল কবির স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে জেনেভার বৈঠক সম্পর্কে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের শ্রমমানের বর্তমান অবস্থান এবং অদূর ভবিষ্যতে তৈরি পোশাক শিল্পের সার্বিক অবস্থার নিরিখে বাস্তবায়নের জন্য নেয়া পদক্ষেপগুলো সার্বিক পর্যালোচনা করা হবে।
বৈঠকে ৪ মে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার প্রতিনিধিদেরউপস্থিতিতে সরকার, মালিক ও শ্রমিকপক্ষের মধ্যে নেয়া ত্রিপক্ষীয় ঘোষণার বিষয়বস্তু তুলে ধরা হবে। পাশাপাশি পোশাক কারখানায় অগ্নিনিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকার, মালিক ও শ্রমিকপক্ষের ঘোষিত কর্মপরিকল্পনার চিত্র যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং আইএলওর সামনে উপস্থাপন করা হবে। এছাড়া কারখানায় অগ্নি ও স্থাপনা নিরাপত্তাসংক্রান্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে করা চুক্তি বাস্তবায়নের বর্তমান অবস্থা নিয়েও আলোচনা হবে।
সূত্র জানায়, জিএসপি সুবিধাফেরত পাওয়ার জন্য যুক্তরাষ্ট্র যেসব কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নের শর্ত জুড়ে দিয়েছে তাতে পোশাক খাতে কেবল ট্রেড ইউনিয়ন চালু করলেই হবে না, রীতিমতো যৌথ দরকষাকষি প্রতিনিধি বা সিবিএও নির্বাচন করার শর্তও পূরণ করতে হবে। একইসঙ্গে শ্রম আইন, অগ্নি প্রতিরোধ ও স্থাপনা নির্মাণসংক্রান্ত আইন অমান্যকারী কারখানাগুলোর আমদানি-রফতানি লাইসেন্স বাতিল করার কথাও বলা হয়েছে।এছাড়া জিএসপি সুবিধা ফেরত পাওয়ার আগে শ্রম অধিকার রক্ষা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রেরবাণিজ্য প্রতিনিধি ইউনাইটেড স্টেটস ট্রেড রিপ্রেজেন্টেটিভের (ইউএসটিআর) তৈরি করা বাংলাদেশ অ্যাকশন প্ল্যান ২০১৩ তাদের কাছে পাঠানো হয়েছে। বলা হয়েছে, এ অ্যাকশন প্ল্যান বাস্তবায়নকরতে হবে।
জেনেভায় অনুষ্ঠিতব্য বৈঠকেএসব বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হবে। বাংলাদেশ অ্যাকশন প্ল্যানসহ শর্ত বাস্তবায়নে কতটুকু দৃশ্যমান অগ্রগতি করেছে তাও তুলে ধরা হবে।
সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন, এ বৈঠকে বাংলাদেশের অগ্রগতি বিবেচনায় নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রসহ ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও আইএলও পোশাক কারখানা নিয়ে তাদের বিরূপ ধারণা পরিবর্তন করবে। পাশাপাশি জিএসপি সুবিধা ফেরত পাওয়া যাবে।
অবস্থানপত্রে কর্মপরিবেশ শ্রমিক অধিকার, অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থাসহ যাবতীয় অগ্রগতি তুলে ধরা হবে। পাশাপাশি অগ্রাধিকারমূলক বাজারসুবিধা (জিএসপি) পুনর্বহাল করতে আবেদন করা হবে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিজিএমইএ সভাপতি আতিকুর রহমান বলেন, কর্মপরিবেশ শ্রমিক অধিকার, অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থাসহ সব বিষয়ের অগ্রগতি তুলে ধরাহবে সরকারের পক্ষ থেকে। আশাকরি, এতে যুক্তরাষ্ট্র জিএসপি সুবিধার স্থগিতাদেশপ্রত্যাহার করবে।
সূত্র জানায়, যুক্তরাষ্ট্র,ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) যৌথভাবে এ বৈঠকের আয়োজন করেছে। বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনির নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের অবস্থানপত্রতুলে ধরবে। অবস্থানপত্র তৈরি করতে ইতিমধ্যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং শ্রম মন্ত্রণালয় কাজ করছে। এলক্ষ্যে ৩০ জুন দীপু মনির সভাপতিত্বে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে একটি আন্তঃসভাও অনুষ্ঠিত হয়েছে।সভায় এ সংক্রান্ত বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আমেরিকা অণুবিভাগের পরিচালক মিয়া মোঃ মাইনুল কবির স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে জেনেভার বৈঠক সম্পর্কে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের শ্রমমানের বর্তমান অবস্থান এবং অদূর ভবিষ্যতে তৈরি পোশাক শিল্পের সার্বিক অবস্থার নিরিখে বাস্তবায়নের জন্য নেয়া পদক্ষেপগুলো সার্বিক পর্যালোচনা করা হবে।
বৈঠকে ৪ মে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার প্রতিনিধিদেরউপস্থিতিতে সরকার, মালিক ও শ্রমিকপক্ষের মধ্যে নেয়া ত্রিপক্ষীয় ঘোষণার বিষয়বস্তু তুলে ধরা হবে। পাশাপাশি পোশাক কারখানায় অগ্নিনিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকার, মালিক ও শ্রমিকপক্ষের ঘোষিত কর্মপরিকল্পনার চিত্র যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং আইএলওর সামনে উপস্থাপন করা হবে। এছাড়া কারখানায় অগ্নি ও স্থাপনা নিরাপত্তাসংক্রান্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে করা চুক্তি বাস্তবায়নের বর্তমান অবস্থা নিয়েও আলোচনা হবে।
সূত্র জানায়, জিএসপি সুবিধাফেরত পাওয়ার জন্য যুক্তরাষ্ট্র যেসব কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নের শর্ত জুড়ে দিয়েছে তাতে পোশাক খাতে কেবল ট্রেড ইউনিয়ন চালু করলেই হবে না, রীতিমতো যৌথ দরকষাকষি প্রতিনিধি বা সিবিএও নির্বাচন করার শর্তও পূরণ করতে হবে। একইসঙ্গে শ্রম আইন, অগ্নি প্রতিরোধ ও স্থাপনা নির্মাণসংক্রান্ত আইন অমান্যকারী কারখানাগুলোর আমদানি-রফতানি লাইসেন্স বাতিল করার কথাও বলা হয়েছে।এছাড়া জিএসপি সুবিধা ফেরত পাওয়ার আগে শ্রম অধিকার রক্ষা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রেরবাণিজ্য প্রতিনিধি ইউনাইটেড স্টেটস ট্রেড রিপ্রেজেন্টেটিভের (ইউএসটিআর) তৈরি করা বাংলাদেশ অ্যাকশন প্ল্যান ২০১৩ তাদের কাছে পাঠানো হয়েছে। বলা হয়েছে, এ অ্যাকশন প্ল্যান বাস্তবায়নকরতে হবে।
জেনেভায় অনুষ্ঠিতব্য বৈঠকেএসব বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হবে। বাংলাদেশ অ্যাকশন প্ল্যানসহ শর্ত বাস্তবায়নে কতটুকু দৃশ্যমান অগ্রগতি করেছে তাও তুলে ধরা হবে।
সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন, এ বৈঠকে বাংলাদেশের অগ্রগতি বিবেচনায় নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রসহ ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও আইএলও পোশাক কারখানা নিয়ে তাদের বিরূপ ধারণা পরিবর্তন করবে। পাশাপাশি জিএসপি সুবিধা ফেরত পাওয়া যাবে।
No comments:
Post a Comment